বাংলাদেশের জনগণের মৌলিক চাহিদাগুলো মেটানোর উপযুক্ত বন্দোবস্ত বাদ দিয়ে ব্যক্তির দেশীয়-আন্তর্জাতিক ক্ষমতার বড়াই মুখ্য হয়ে গেছে।
রাজনৈতিক দল কিংবা সরকার প্রধান উভয়ই ব্যস্ত এই অকার্যকর কর্মযজ্ঞে। পুলিশ প্রশাসন আগের মতো দলীয় লোকবল কিংবা সরকারের বিদ্যমান ক্ষমতার অংশীজনদের খেদমতে দিন পার করে দিচ্ছেন । আমলা প্রশাসন তথা সিভিল মিলিটারি উভয় কর্তা ব্যক্তিরাও এর ব্যতিক্রম নন। দেশের আলেমসমাজ এখন একত্ববাদ, ন্যায় পরায়ণতা, নৈতিকতা ও ইসলামি মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ করার পরিবর্তে: ক্ষমতার রাজনীতিতে ধর্মপ্রাণ ভক্তদের সর্বস্ব বিলিয়ে দিতে বেশি বেশি শেখাচ্ছেন।
ব্যাপক হারে বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ পড়ুয়া ছাত্রছাত্রীদের ক্ষমতার লোভের চক্রে চক্রায়িত করা হচ্ছে।
সরকার প্রধান দিশাহীন অস্থিরতা আর ক্ষমতায় টিকে থাকার লড়াইয়ে অধিক মনোযোগী। তাই জনগনও অস্হির সময় পার করছে। আইন-শৃঙ্খলা, নিরাপত্তা, নিত্য পণ্যের সহজ সুলভ সরবরাহ নিশ্চিত করা অতীব জরুরী।
অন্যদিকে, সেনাবাহিনীর অরাজনৈতিক, পেশাদার, জনবান্ধব তৎপরতা বৃদ্ধি করাও অতি জরুরী।
দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় দায়িত্বপ্রাপ্ত তিন বাহিনীকে তাদের মৌলিক দায়িত্বে দ্রুত অর্পণ আর রাজনৈতিক দলগুলোকে দেশ পরিচালনার দায়িত্বে ফিরিয়ে আনার মধ্যেই জনসাধারণ তথা নির্বাচকমন্ডলীর স্বস্তি, স্থিতিশীলতার প্রয়াস হবে।
মন্তব্য লিখুন
আরও খবর
নভেম্বরে এলো ২৬ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স
নভেম্বরে এলো ২৬ হাজার কোটি টাকার...
নভেম্বরে এলো ২৬ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স
নভেম্বরে এলো ২৬ হাজার কোটি টাকার...
নভেম্বরে এলো ২৬ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স
নভেম্বরে এলো ২৬ হাজার কোটি টাকার...
নভেম্বরে এলো ২৬ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স
নভেম্বরে এলো ২৬ হাজার কোটি টাকার...
নভেম্বরে এলো ২৬ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স
নভেম্বরে এলো ২৬ হাজার কোটি টাকার...
নভেম্বরে এলো ২৬ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স
নভেম্বরে এলো ২৬ হাজার কোটি টাকার...